
সরকার জনগণের ‘ম্যানেজারিয়াল’ দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ
স্বাস্থ্য নয়, অসুস্থ হবার পর চিকিৎসা পাওয়াটা এদেশে ‘অধিকার’ বলে স্বীকৃত। ওইটুকু ‘অধিকার’ জনগণ কী মাত্রায় ভোগ করতে পারেন তার হাজারো উদাহরণ আমরা দিতে পারবো!
স্বাস্থ্য নয়, অসুস্থ হবার পর চিকিৎসা পাওয়াটা এদেশে ‘অধিকার’ বলে স্বীকৃত। ওইটুকু ‘অধিকার’ জনগণ কী মাত্রায় ভোগ করতে পারেন তার হাজারো উদাহরণ আমরা দিতে পারবো!
প্রচলিত সমাজ যান্ত্রিক, অমানবিক, অগণতান্ত্রিক। বছরের পর বছর আমরা এ সমাজের আইন – কানুন, ধর্মের বিধি – বিধান, অনুশাসন ও নিয়ম মেনে নিয়ে বসবাস করে
পাটকলের জন্য খুলনা তার ঐতিহ্য বহন করে আসছিল। শিল্পনগরের জন্য এতোদিন খুলনাবাসী গর্ববোধ করেছেন। পাটকল ও পাটশিল্পের জন্য খুলনাবাসী অহংকার করেছেন। অথচ পাটকল বন্ধের ঘোষণার
রাইড শেয়ারিং করে অজস্র তরুণ-যুবক, এমনকি মধ্যবয়স্ক মানুষও পেটে-ভাতে টিকে ছিলেন। তাঁদের বেশির ভাগই শিক্ষিত যুবক। ওরা পড়াশোনা করেছিলেন নিশ্চয় ‘উবার-পাঠাও-ও ভাই’ চালানোর জন্য না!
কোন একটি লংমার্চে, সম্ভবত সুনেত্র লংমার্চের সময়ের কথা। আমি বাসের মধ্যভাগে বসে ছিলাম। পেছন থেকে শুনলাম কেউ একজন বলছে, “এই অসভ্য বর্বর অনার্য”। তাড়াতাড়ি দুইজনকে
করোনার প্রথম ঢেউও বাংলাদেশে আসতে দিয়েছিল এই সরকার নিজেই, ইতালির ফ্লাইট বন্ধ না করে। ফ্লাইট বন্ধ না করেও প্রবাসীদের জন্য কোয়ারেন্টাইনের সুব্যবস্থা করলে ভীষণ ক্ষতি
যতটুকু মনে পড়ছে নরেন্দ্র মোদী সম্পর্কে প্রথম সতর্ক বার্তা পাই ভারতের বিশিষ্ট সমাজতাত্ত্বিক আশিষ নন্দীর মুখে ।সম্ভবত তখনও গুজরাত গনহত্যাও হয়নি। কি কারনে বা উপলক্ষে
(নারী দিবস নিয়ে তাসলিমা আখতারের এ লেখাটি গতবছর নিউ এইজে ছাপা হয়েছিলো। বাংলা লেখাটি সবার জন্য পূনরায় প্রকাশ করা হল) ১১১ বছরে পা রাখলো নারী
বাংলাদেশে সর্বশেষ ধর্ষণ ও বিচারহীনতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ লংমার্চ করতে হয় স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর প্রাক্কালে। লংমার্চ শুরু হয়েছিলো রাজধানী ঢাকা থেকে। তার অবব্যহিত পরে বাংলাদেশের বুকে