Privacy policy | customer support | FAQ
সাংগঠনিক কাঠামো
সাংগঠনিক কাঠামো
ভোটাধিকার ও রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের লক্ষ্যে বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান নিয়ে ২৯-৩০ সেপ্টেম্বর ও ১ নভেম্বর, ২০২১ অনুষ্ঠেয় ৪র্থ জাতীয় কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি সম্মলনে প্রদত্ব সাংগঠনিক কমিটিসমূহ নিম্মরূপ।
কেন্দ্রীয় কমিটি
ভোটাধিকার ও রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের লক্ষ্যে বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান নিয়ে ২৯-৩০ সেপ্টেম্বর ও ১ নভেম্বর, ২০২১ অনুষ্ঠেয় ৪র্থ জাতীয় কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি সম্মলনে প্রদত্ব সাংগঠনিক কমিটিসমূহ নিম্মরূপ।
দেওয়ান আব্দুর রশিদ নীলু
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
জন্ম ৩০ ডিসেম্বর ১৯৫৬ দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।
তাসলিমা আখতার
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৯৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগে ভর্তি হওয়ার পরে তিনি বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সদস্য হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন ১৯৯৮ সালে এবং কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত হন ২০০৩ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলন, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলন, সামসুন্নাহার হলে ছাত্রী নির্যাতনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩ জুলাই ছাত্র অভ্যূত্থানে নেতৃত্ব দেন তাসলিমা আখতার।
হাসান মারুফ রুমী
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
২০১৬ সালের ৪ ও ৫ নভেম্বর বিশেষ সাংগঠনিক সম্মেলনে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে দাযিত্ব গ্রহণ করেন। যদিও ২০০২ সালের ২৯ আগস্ট গণসংহতি আন্দোলন প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে এসেছেন।
মনির উদ্দীন পাপ্পু
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
ঢাকার সন্তান মনির উদ্দীন পাপ্পু ১৯৯৩ সালে যুক্ত হন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাথে। স্কুল জীবন থেকেই যুক্ত ছিলেন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের সাথে। দায়িত্ব পালন করেছেন ঢাকা মহানগর ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি এবং ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে।
বাচ্চু ভূঁইয়া
সদস্য, সম্পাদকমন্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৯২ সালে একটি দৈনিক পত্রিকায় অফিস সহকারী হিসেবে কাজ করতেন এবং দাপ্তরিক কাজ শেষ করে হকারী করতেন গুলিস্তান, পল্টন, দৈনিক বাংলা এলাকায়। ফলে অনুনাষ্ঠানিক খাতের ভাসমান শ্রমিক ও হকারদের মধ্যে উদ্যোগী সংগঠক হিসেবে তিনি পরিচিতি পান তখন থেকেই। ১৯৯৪ সালের ৭ এপ্রিল কেরানীগঞ্জের মান্দাইলে গড়ে তোলেন বাংলাদেশ বহুমুখি শ্রমজীবী ও হকার সমিতি।
জুলহাসনাইন বাবু
সদস্য, সম্পাদকমন্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
২০১৬ সালের ৪ ও ৫ নভেম্বর বিশেষ সাংগঠনিক সম্মেলনে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে দাযিত্ব গ্রহণ করেন। যদিও ২০০২ সালের ২৯ আগস্ট গণসংহতি আন্দোলন প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে এসেছেন।
দীপক রায়
সদস্য, সম্পাদকমন্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
দীপক রায়ের জন্ম ১৯৭৯ সালের ১৫ মে লালমনিরহাট জেলার এক সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের মাঝে। শৈশব থেকেই তিনি মানবিক মূল্যবোধ এবং সামাজিক দায়বদ্ধতায় গভীরভাবে উদ্বুদ্ধ ছিলেন। উচ্চশিক্ষার পাশাপাশি তিনি ছাত্র রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন, যেখানে তিনি নেতৃত্বের দক্ষতা ও ত্যাগের মন্ত্র অর্জন করেন।
দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে।
তাসলিমা আখতার
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৯৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগে ভর্তি হওয়ার পরে তিনি বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সদস্য হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন ১৯৯৮ সালে এবং কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত হন ২০০৩ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলন, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলন, সামসুন্নাহার হলে ছাত্রী নির্যাতনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩ জুলাই ছাত্র অভ্যূত্থানে নেতৃত্ব দেন তাসলিমা আখতার।
হাসান মারুফ রুমী
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
ছাত্র ফেডারেশন যুক্ত হন ১৯৯২ সাথে। ছাত্র রাজনীতি যুক্ত হওয়ার আগেই স্কুল জীবনে পাড়ার ছেলে মেয়েদের সংগঠিত করে নানান ধরনের সামাজিক কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। চট্টগ্রামে ছাত্র ফেডারেশনের কাজ এবং পরবর্তীতে গণসংহতি আন্দোলনের কাজ গড়ে ওঠে তাঁর হাত ধরেই। ২০০২ সালে ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে ছাত্র রাজনীতি থেকে অবসর নেন।
মনির উদ্দীন পাপ্পু
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
ঢাকার সন্তান মনির উদ্দীন পাপ্পু ১৯৯৩ সালে যুক্ত হন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাথে। স্কুল জীবন থেকেই যুক্ত ছিলেন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের সাথে। দায়িত্ব পালন করেছেন ঢাকা মহানগর ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি এবং ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে।
বাচ্চু ভূঁইয়া
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৯২ সালে একটি দৈনিক পত্রিকায় অফিস সহকারী হিসেবে কাজ করতেন এবং দাপ্তরিক কাজ শেষ করে হকারী করতেন গুলিস্তান, পল্টন, দৈনিক বাংলা এলাকায়। ফলে অনুনাষ্ঠানিক খাতের ভাসমান শ্রমিক ও হকারদের মধ্যে উদ্যোগী সংগঠক হিসেবে তিনি পরিচিতি পান তখন থেকেই। ১৯৯৪ সালের ৭ এপ্রিল কেরানীগঞ্জের মান্দাইলে গড়ে তোলেন বাংলাদেশ বহুমুখি শ্রমজীবী ও হকার সমিতি।
জুলহাসনাইন বাবু
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৯৮ সালে বেতন ফি বিরোধী আন্দোলনে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল তখন তিনি প্রথম বর্ষে ভর্তি হন এবং যুক্ত হয়ে যান আন্দোলনে একইসাথে যুক্ত হয়ে পরেন ছাত্র ফেডারেশনের সাথেও। এরপর থেকে ২০০৮ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বিদায় নেয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত সকল আন্দোলন সংগ্রামে যুক্ত থেকেছেন সামনের কাতারে থেকে।
দীপক রায়
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
দীপক রায়ের জন্ম ১৯৭৯ সালের ১৫ মে লালমনিরহাট জেলার এক সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের মাঝে। শৈশব থেকেই তিনি মানবিক মূল্যবোধ এবং সামাজিক দায়বদ্ধতায় গভীরভাবে উদ্বুদ্ধ ছিলেন। উচ্চশিক্ষার পাশাপাশি তিনি ছাত্র রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন, যেখানে তিনি নেতৃত্বের দক্ষতা ও ত্যাগের মন্ত্র অর্জন করেন।
সাংগঠনিক কাঠামো
জুলহাসনাইন বাবু
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৯৮ সালে বেতন ফি বিরোধী আন্দোলনে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল তখন তিনি প্রথম বর্ষে ভর্তি হন এবং যুক্ত হয়ে যান আন্দোলনে একইসাথে যুক্ত হয়ে পরেন ছাত্র ফেডারেশনের সাথেও। এরপর থেকে ২০০৮ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বিদায় নেয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত সকল আন্দোলন সংগ্রামে যুক্ত থেকেছেন সামনের কাতারে থেকে।
মনির উদ্দীন পাপ্পু
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
ঢাকার সন্তান মনির উদ্দীন পাপ্পু ১৯৯৩ সালে যুক্ত হন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাথে। স্কুল জীবন থেকেই যুক্ত ছিলেন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের সাথে। দায়িত্ব পালন করেছেন ঢাকা মহানগর ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি এবং ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে।
দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।
তাসলিমা আখতার
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।