Privacy policy | customer support | FAQ
সাংগঠনিক কাঠামো
ভোটাধিকার ও রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের লক্ষ্যে বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান নিয়ে ২৯-৩০ সেপ্টেম্বর ও ১ নভেম্বর, ২০২১ অনুষ্ঠেয় ৪র্থ জাতীয় কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি সম্মলনে প্রদত্ব সাংগঠনিক কমিটিসমূহ নিম্মরূপ।
কেন্দ্রীয় কমিটি

আবুল হাসান রুবেল
নির্বাহী সমন্বয়কারী (ভারপ্রাপ্ত), কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
স্কুল জীবন থেকেই তিনি যুক্ত হয়েছিলেন ছাত্র আন্দোলনে। রাজশাহী কলেজে উচ্চমাধ্যমিক পড়ার সময় সমজা পরিপর্তনের চিন্তা ও অনুশীলনে যুক্ত হন। ১৯৯৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর তাঁর কাজের পরিসর আরো বৃদ্ধি পায়। সেখানে তিনি পাঠচক্র সংগঠন সূচনা অধ্যয়ন চক্র গড়ে তোলেন।

দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।

তাসলিমা আখতার
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।

ফিরোজ আহমেদ
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ
গণসংহতি আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্যদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম উদ্যোক্তা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হন ১৯৯৪ সালে। যদিও ভর্তি হওয়ার আগেই ছাত্র ফেডারেশনের সাথে তাঁর যুক্ততা তৈরি হয়। ২০০০ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মনির উদ্দীন পাপ্পু
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
ঢাকার সন্তান মনির উদ্দীন পাপ্পু ১৯৯৩ সালে যুক্ত হন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাথে। স্কুল জীবন থেকেই যুক্ত ছিলেন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের সাথে। দায়িত্ব পালন করেছেন ঢাকা মহানগর ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি এবং ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে।

জুলহাসনাইন বাবু
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৯৮ সালে বেতন ফি বিরোধী আন্দোলনে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল তখন তিনি প্রথম বর্ষে ভর্তি হন এবং যুক্ত হয়ে যান আন্দোলনে একইসাথে যুক্ত হয়ে পরেন ছাত্র ফেডারেশনের সাথেও। এরপর থেকে ২০০৮ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বিদায় নেয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত সকল আন্দোলন সংগ্রামে যুক্ত থেকেছেন সামনের কাতারে থেকে।
সাংগঠনিক কাঠামো

জুলহাসনাইন বাবু
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৯৮ সালে বেতন ফি বিরোধী আন্দোলনে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল তখন তিনি প্রথম বর্ষে ভর্তি হন এবং যুক্ত হয়ে যান আন্দোলনে একইসাথে যুক্ত হয়ে পরেন ছাত্র ফেডারেশনের সাথেও। এরপর থেকে ২০০৮ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বিদায় নেয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত সকল আন্দোলন সংগ্রামে যুক্ত থেকেছেন সামনের কাতারে থেকে।

মনির উদ্দীন পাপ্পু
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
ঢাকার সন্তান মনির উদ্দীন পাপ্পু ১৯৯৩ সালে যুক্ত হন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাথে। স্কুল জীবন থেকেই যুক্ত ছিলেন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের সাথে। দায়িত্ব পালন করেছেন ঢাকা মহানগর ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি এবং ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে।

দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।

তাসলিমা আখতার
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।