আজ আবার এসেছে ৩০ ডিসেম্বর। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরে বাংলাদেশের নির্বাচনের ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা ঘটেছিলো। নির্বাচনের আগের দিন রাতে পুলিশ ও প্রশাসনের মাধ্যমে ব্যালটবাক্স ভর্তি
‘প্রফেট অব ভায়োলেন্স’ খ্যাত মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ‘সাংস্কৃতিক বিপ্লব’-এর কথা শুনে আজকাল অনেকেই হয়তো আঁতকে উঠবেন আবার অনেকেই বিপ্লবের কথা ভেবে
নির্যাতিত গার্মেন্ট শ্রমিক ও নারীবাদের গতি-প্রকৃতি বাংলাদেশ পুলিশের নারী নিপীড়ন ও বাংলাদেশের নারীবাদী মনস্তত্ত্বের গতি প্রকৃতি বোঝার চেষ্টা করবো এখানে। বাংলাদেশ পুলিশের নারী নিপীড়নের নিকট
“ভগিনীগণ। চক্ষু রগড়াইয়া জাগিয়া উঠুন-অগ্রসর হউন। বুক ঠুকিয়া বল মা! আমরা পশু নই; বল ভগিনী। আমরা আসবার নই; বল কন্যে। আমরা জড়াউ অলঙ্কার-রূপে লোহার সিন্দুকে
৩০ বছর আগে, আজকের এই দিনে এরশাদ সরকারের পতন ঘটেছিল। রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ গণআন্দোলনের মুখে হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে
( ২৯ নভেম্বর ২০২০ তারিখে জাতীয় দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির সাক্ষাৎকার) প্রথম আলো: এই মুহূর্তে বাংলাদেশে মূল সংকট কী?
স্বাধীনতা ও মুক্তিসংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ভাসানী অনুসারী পরিষদ, ছাত্র-যুব ও শ্রমিক অধিকার পরিষদ, রাষ্ট্রচিন্তা এবং গণসংহতি আন্দোলনের যৌথ
পুঁজি সচল থেকেও পুঁজিপতির আইন ভঙ্গ করার, অমানবিক কিছু করার বা আত্মঘাতী ঝুঁকি নেয়ার প্রবণতা যেন সমাজ ও সমষ্টিকেও হত্যা করার পর্যায়ে না পৌঁছায়, সেই
খুব নিবিড়ভাবে কালকের ঘটে যাওয়া নৃশংস হত্যাকাণ্ড যদি পর্যালোচনা করা যায় তাহলে একজন মানুষ হিসেবে মূল্যবোধের নির্মম পরাজয় ও ভীষণ দীনতা আমাকে এই লেখাটি লিখতে
