খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও জামিনের দাবি গণসংহতি আন্দোলনের
খালেদা জিয়ার চাহিদা অনুযায়ী চিকিৎসায় বাধা অপসারণ করে তাকে জামিনে মুক্তি দিয়ে মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার শর্ত তৈরি করার আহ্বান জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী
খালেদা জিয়ার চাহিদা অনুযায়ী চিকিৎসায় বাধা অপসারণ করে তাকে জামিনে মুক্তি দিয়ে মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার শর্ত তৈরি করার আহ্বান জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী
আজীবন মুক্তিসংগ্রামী, ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশনের সংগ্রামী সভাপতি, খুলনা অঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধ সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ আতিউল ইসলাম গত ২২ অক্টোবর ২০২০ রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে
গণসংহতি আন্দোলনের ১৮ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় শহিদ মিনারে ‘মুক্তির সংগ্রামের সকল শহিদের প্রতি’ ২৯শে আগষ্ট সকালে শ্রদ্ধা নিবেদন করে গণসংহতি আন্দোলন। ২০০২ সালের
(একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে গণসংহতি আন্দোলন একটি ভয়মুক্ত জনগণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গঠন এবং জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করে যা মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষায় সাম্য, সামাজিক
প্রথম অধিবেশনঃ স্বাস্থ্যের অধিকার, মৌলিক অধিকার, বিদ্যমান অবস্থা ও গণমুখী সর্বজনীন স্বাস্থ্য ব্যাবস্থার রূপরেখা। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডাঃ মেজাহেরুল হকের বক্তব্য নিম্নে লিপিবদ্ধ করা হলোঃ (জনাব তৌফিক
প্রথম অধিবেশনবিষয় : স্বাস্থ্যের অধিকার, মৌলিক অধিকার, বিদ্যমান অবস্থা এবং গণমুখী সর্বজনীন স্বাস্থ্য ব্যবস্থার রূপরেখা “যখনই আমরা জনস্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা করব, তখন নারীস্বাস্থ্যকে পৃথক করে
সাধারণভাবে একটা স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বলতে বৃহত্তর অর্থে মানুষের শারিরীক, মানসিক ও সামাজিক সুস্থতা নিশ্চিত করার ব্যবস্থাকে বোঝায়। একটা দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সক্ষমতা নির্ধারিত হয় তার
গত বেশ কিছুদিন ধরেই গণসংহতি আন্দোলন নানান রকম অসত্য প্রচারণার শিকার হয়ে আসছে। এই অভিযোগগুলোর অধিকাংশই নিতান্তই মিথ্যা হলেও কোন কোন ক্ষেত্রে আমাদের সংগঠনের দিক
গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে আগামী ২৫ জুলাই ২০২০, শনিবার দেশের স্বাস্থ্যসেবা ও জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার সার্বিক পূনর্গঠনের লক্ষ্যে দেশের সকল গণতান্ত্রিক শক্তি ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ‘জনস্বাস্থ্য কনভেনশন-২০২০’