Spread the love

সাংগঠনিক কাঠামো
সাংগঠনিক কাঠামো

ভোটাধিকার ও রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের লক্ষ্যে বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান নিয়ে ২৯-৩০ সেপ্টেম্বর ও ১ নভেম্বর, ২০২১ অনুষ্ঠেয় ৪র্থ জাতীয় কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি সম্মলনে প্রদত্ব সাংগঠনিক কমিটিসমূহ নিম্মরূপ।

কেন্দ্রীয় কমিটি
ভোটাধিকার ও রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের লক্ষ্যে বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান নিয়ে ২৯-৩০ সেপ্টেম্বর ও ১ নভেম্বর, ২০২১ অনুষ্ঠেয় ৪র্থ জাতীয় কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি সম্মলনে প্রদত্ব সাংগঠনিক কমিটিসমূহ নিম্মরূপ।
Zonayed Saki

জোনায়েদ সাকি

প্রধান সমন্বয়কারী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

২০১৬ সালের ৪ ও ৫ নভেম্বর বিশেষ সাংগঠনিক সম্মেলনে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে দাযিত্ব গ্রহণ করেন। যদিও ২০০২ সালের ২৯ আগস্ট গণসংহতি আন্দোলন প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে এসেছেন।

আবুল হাসান রুবেল

আবুল হাসান রুবেল

নির্বাহী সমন্বয়কারী (ভারপ্রাপ্ত), কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

স্কুল জীবন থেকেই তিনি যুক্ত হয়েছিলেন ছাত্র আন্দোলনে। রাজশাহী কলেজে উচ্চমাধ্যমিক পড়ার সময় সমজা পরিপর্তনের চিন্তা ও অনুশীলনে যুক্ত হন। ১৯৯৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর তাঁর কাজের পরিসর আরো বৃদ্ধি পায়।

দেওয়ান আব্দুর রশিদ নীলু

দেওয়ান আব্দুর রশিদ নীলু

সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

জন্ম ৩০ ডিসেম্বর ১৯৫৬ দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।

তাসলিমা আখতার

তাসলিমা আখতার

সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

১৯৯৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগে ভর্তি হওয়ার পরে তিনি বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সদস্য হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন ১৯৯৮ সালে এবং কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত হন ২০০৩ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলন, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলন, সামসুন্নাহার হলে ছাত্রী নির্যাতনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩ জুলাই ছাত্র অভ্যূত্থানে নেতৃত্ব দেন তাসলিমা আখতার।

হাসান মারুফ রুমী

সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

২০১৬ সালের ৪ ও ৫ নভেম্বর বিশেষ সাংগঠনিক সম্মেলনে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে দাযিত্ব গ্রহণ করেন। যদিও ২০০২ সালের ২৯ আগস্ট গণসংহতি আন্দোলন প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে এসেছেন।

মনির উদ্দীন পাপ্পু

মনির উদ্দীন পাপ্পু

সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

ঢাকার সন্তান মনির উদ্দীন পাপ্পু ১৯৯৩ সালে যুক্ত হন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাথে। স্কুল জীবন থেকেই যুক্ত ছিলেন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের সাথে। দায়িত্ব পালন করেছেন ঢাকা মহানগর ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি এবং ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে।

বাচ্চু ভুইয়া

বাচ্চু ভূঁইয়া

সদস্য, সম্পাদকমন্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

১৯৯২ সালে একটি দৈনিক পত্রিকায় অফিস সহকারী হিসেবে কাজ করতেন এবং দাপ্তরিক কাজ শেষ করে হকারী করতেন গুলিস্তান, পল্টন, দৈনিক বাংলা এলাকায়। ফলে অনুনাষ্ঠানিক খাতের ভাসমান শ্রমিক ও হকারদের মধ্যে উদ্যোগী সংগঠক হিসেবে তিনি পরিচিতি পান তখন থেকেই। ১৯৯৪ সালের ৭ এপ্রিল কেরানীগঞ্জের মান্দাইলে গড়ে তোলেন বাংলাদেশ বহুমুখি শ্রমজীবী ও হকার সমিতি।

জুলহাসনাইন বাবু

জুলহাসনাইন বাবু

সদস্য, সম্পাদকমন্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

২০১৬ সালের ৪ ও ৫ নভেম্বর বিশেষ সাংগঠনিক সম্মেলনে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে দাযিত্ব গ্রহণ করেন। যদিও ২০০২ সালের ২৯ আগস্ট গণসংহতি আন্দোলন প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে এসেছেন।

ফাল্গুনী সরকার

ফাল্গুনী সরকার

সদস্য, সম্পাদকমন্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

ফাল্গুনী সরকার একজন বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, যিনি বাংলাদেশের গণসংহতি আন্দোলনের একজন। নরসিংদীতে তার শৈশব ও কৈশোর কাটে। ছাত্রজীবনে ছাত্র ফেডারেশনের মাধ্যমে তার রাজনীতির হাতেখড়ি ঘটে।

Murad Morshed

মুরাদ মোর্শেদ

সদস্য, সম্পাদকমন্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

মুরাদ মোর্শেদ বগুড়ায় জন্ম ও বেড়ে ওঠা। ছোটবেলা থেকেই সমাজের নানা অসঙ্গতি তাকে ভাবিয়ে তুলত। ছাত্রজীবনে তিনি ছাত্র ফেডারেশনের সঙ্গে যুক্ত হন এবং সেখান থেকেই তার রাজনৈতিক পথচলা শুরু। প্রগতিশীল ধারার রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে ওঠার পর তিনি গণসংহতি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হন। বর্তমানে তিনি সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

Imrad Zulqarnain

ইমরাদ জুলকারনাইন

সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

Dipak Kumar Roy , দীপক রায়

দীপক রায়

সদস্য, সম্পাদকমন্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

দীপক রায়ের জন্ম ১৯৭৯ সালের ১৫ মে লালমনিরহাট জেলার এক সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের মাঝে। শৈশব থেকেই তিনি মানবিক মূল্যবোধ এবং সামাজিক দায়বদ্ধতায় গভীরভাবে উদ্বুদ্ধ ছিলেন। উচ্চশিক্ষার পাশাপাশি তিনি ছাত্র রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন, যেখানে তিনি নেতৃত্বের দক্ষতা ও ত্যাগের মন্ত্র অর্জন করেন।

তরিকুল সুজন, tarikula sujana

তরিকুল সুজন

সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

তরিকুল সুজন একজন বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, যিনি বাংলাদেশের গণসংহতি আন্দোলনের একজন। তরিকুল সমাজ পরিবর্তনের সংগ্রামে দৃঢ়ভাবে নিবেদিত। লক্ষ্ণীপুরে জন্ম নেওয়া তরিকুলের শৈশব ও কৈশোর কেটেছে নারায়ণগঞ্জে, যেখানে তার মানসিক বিকাশ ও নেতৃত্বের গুণাবলির বিকাশ ঘটে।

Zonayed Saki

জোনায়েদ সাকি

প্রধান সমন্বয়কারী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

২০১৬ সালের ৪ ও ৫ নভেম্বর বিশেষ সাংগঠনিক সম্মেলনে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে দাযিত্ব গ্রহণ করেন। যদিও ২০০২ সালের ২৯ আগস্ট গণসংহতি আন্দোলন প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে এসেছেন।

আবুল হাসান রুবেল

আবুল হাসান রুবেল

নির্বাহী সমন্বয়কারী (ভারপ্রাপ্ত), কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

স্কুল জীবন থেকেই তিনি যুক্ত হয়েছিলেন ছাত্র আন্দোলনে। রাজশাহী কলেজে উচ্চমাধ্যমিক পড়ার সময় সমজা পরিপর্তনের চিন্তা ও অনুশীলনে যুক্ত হন। ১৯৯৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর তাঁর কাজের পরিসর আরো বৃদ্ধি পায়।

দেওয়ান আব্দুর রশিদ নীলু

দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু

সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে।

তাসলিমা আখতার

তাসলিমা আখতার

সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

১৯৯৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগে ভর্তি হওয়ার পরে তিনি বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সদস্য হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন ১৯৯৮ সালে এবং কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত হন ২০০৩ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলন, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলন, সামসুন্নাহার হলে ছাত্রী নির্যাতনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩ জুলাই ছাত্র অভ্যূত্থানে নেতৃত্ব দেন তাসলিমা আখতার।

হাসান মারুফ রুমী

সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

ছাত্র ফেডারেশন যুক্ত হন ১৯৯২ সাথে। ছাত্র রাজনীতি যুক্ত হওয়ার আগেই স্কুল জীবনে পাড়ার ছেলে মেয়েদের সংগঠিত করে নানান ধরনের সামাজিক কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। চট্টগ্রামে ছাত্র ফেডারেশনের কাজ এবং পরবর্তীতে গণসংহতি আন্দোলনের কাজ গড়ে ওঠে তাঁর হাত ধরেই। ২০০২ সালে ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে ছাত্র রাজনীতি থেকে অবসর নেন।

মনির উদ্দীন পাপ্পু

মনির উদ্দীন পাপ্পু

সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

ঢাকার সন্তান মনির উদ্দীন পাপ্পু ১৯৯৩ সালে যুক্ত হন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাথে। স্কুল জীবন থেকেই যুক্ত ছিলেন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের সাথে। দায়িত্ব পালন করেছেন ঢাকা মহানগর ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি এবং ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে।

বাচ্চু ভুইয়া

বাচ্চু ভূঁইয়া

সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

১৯৯২ সালে একটি দৈনিক পত্রিকায় অফিস সহকারী হিসেবে কাজ করতেন এবং দাপ্তরিক কাজ শেষ করে হকারী করতেন গুলিস্তান, পল্টন, দৈনিক বাংলা এলাকায়। ফলে অনুনাষ্ঠানিক খাতের ভাসমান শ্রমিক ও হকারদের মধ্যে উদ্যোগী সংগঠক হিসেবে তিনি পরিচিতি পান তখন থেকেই। ১৯৯৪ সালের ৭ এপ্রিল কেরানীগঞ্জের মান্দাইলে গড়ে তোলেন বাংলাদেশ বহুমুখি শ্রমজীবী ও হকার সমিতি।

জুলহাসনাইন বাবু

জুলহাসনাইন বাবু

সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

১৯৯৮ সালে বেতন ফি বিরোধী আন্দোলনে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল তখন তিনি প্রথম বর্ষে ভর্তি হন এবং যুক্ত হয়ে যান আন্দোলনে একইসাথে যুক্ত হয়ে পরেন ছাত্র ফেডারেশনের সাথেও। এরপর থেকে ২০০৮ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বিদায় নেয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত সকল আন্দোলন সংগ্রামে যুক্ত থেকেছেন সামনের কাতারে থেকে।

ফাল্গুনী সরকার

ফাল্গুনী সরকার

সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

ফাল্গুনী সরকার একজন বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, যিনি বাংলাদেশের গণসংহতি আন্দোলনের একজন। নরসিংদীতে তার শৈশব ও কৈশোর কাটে। ছাত্রজীবনে ছাত্র ফেডারেশনের মাধ্যমে তার রাজনীতির হাতেখড়ি ঘটে।

Murad Morshed

মুরাদ মোর্শেদ

সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

মুরাদ মোর্শেদ বগুড়ায় জন্ম ও বেড়ে ওঠা। ছোটবেলা থেকেই সমাজের নানা অসঙ্গতি তাকে ভাবিয়ে তুলত। ছাত্রজীবনে তিনি ছাত্র ফেডারেশনের সঙ্গে যুক্ত হন এবং সেখান থেকেই তার রাজনৈতিক পথচলা শুরু।

Imrad Zulqarnain

ইমরাদ জুলকারনাইন

সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

Dipak Kumar Roy , দীপক রায়

দীপক রায়

সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

দীপক রায়ের জন্ম ১৯৭৯ সালের ১৫ মে লালমনিরহাট জেলার এক সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের মাঝে। শৈশব থেকেই তিনি মানবিক মূল্যবোধ এবং সামাজিক দায়বদ্ধতায় গভীরভাবে উদ্বুদ্ধ ছিলেন। উচ্চশিক্ষার পাশাপাশি তিনি ছাত্র রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন, যেখানে তিনি নেতৃত্বের দক্ষতা ও ত্যাগের মন্ত্র অর্জন করেন।

তরিকুল সুজন, tarikula sujana

তরিকুল সুজন

সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

তরিকুল সুজন একজন বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, যিনি বাংলাদেশের গণসংহতি আন্দোলনের একজন। তরিকুল সমাজ পরিবর্তনের সংগ্রামে দৃঢ়ভাবে নিবেদিত। লক্ষ্ণীপুরে জন্ম নেওয়া তরিকুলের শৈশব ও কৈশোর কেটেছে নারায়ণগঞ্জে, যেখানে তার মানসিক বিকাশ ও নেতৃত্বের গুণাবলির বিকাশ ঘটে।

সাংগঠনিক কাঠামো

জোনায়েদ সাকি

প্রধান সমন্বয়কারী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

২০১৬ সালের ৪ ও ৫ নভেম্বর বিশেষ সাংগঠনিক সম্মেলনে গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে দাযিত্ব গ্রহণ করেন। যদিও ২০০২ সালের ২৯ আগস্ট গণসংহতি আন্দোলন প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে এসেছেন।

জুলহাসনাইন বাবু

জুলহাসনাইন বাবু

সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

১৯৯৮ সালে বেতন ফি বিরোধী আন্দোলনে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল তখন তিনি প্রথম বর্ষে ভর্তি হন এবং যুক্ত হয়ে যান আন্দোলনে একইসাথে যুক্ত হয়ে পরেন ছাত্র ফেডারেশনের সাথেও। এরপর থেকে ২০০৮ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বিদায় নেয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত সকল আন্দোলন সংগ্রামে যুক্ত থেকেছেন সামনের কাতারে থেকে।

হাসান মারুফ রুমী

হাসান মারুফ রুমী

সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ

ছাত্র ফেডারেশন যুক্ত হন ১৯৯২ সাথে। ছাত্র রাজনীতি যুক্ত হওয়ার আগেই স্কুল জীবনে পাড়ার ছেলে মেয়েদের সংগঠিত করে নানান ধরনের সামাজিক কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। চট্টগ্রামে ছাত্র ফেডারেশনের কাজ এবং পরবর্তীতে গণসংহতি আন্দোলনের কাজ গড়ে ওঠে তাঁর হাত ধরেই।

মনির উদ্দীন পাপ্পু

মনির উদ্দীন পাপ্পু

সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

ঢাকার সন্তান মনির উদ্দীন পাপ্পু ১৯৯৩ সালে যুক্ত হন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাথে। স্কুল জীবন থেকেই যুক্ত ছিলেন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের সাথে। দায়িত্ব পালন করেছেন ঢাকা মহানগর ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি এবং ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে।

দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু

সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।

তাসলিমা আখতার

তাসলিমা আখতার

সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি

১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।


Spread the love