
আবুল হাসান রুবেল
নির্বাহী সমন্বয়কারী (ভারপ্রাপ্ত), কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
স্কুল জীবন থেকেই তিনি যুক্ত হয়েছিলেন ছাত্র আন্দোলনে। রাজশাহী কলেজে উচ্চমাধ্যমিক পড়ার সময় সমজা পরিপর্তনের চিন্তা ও অনুশীলনে যুক্ত হন। ১৯৯৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর তাঁর কাজের পরিসর আরো বৃদ্ধি পায়। সেখানে তিনি পাঠচক্র সংগঠন সূচনা অধ্যয়ন চক্র গড়ে তোলেন।

দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।

তাসলিমা আখতার
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৯৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগে ভর্তি হওয়ার পরে তিনি বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সদস্য হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন ১৯৯৮ সালে এবং কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত হন ২০০৩ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলন, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলন, সামসুন্নাহার হলে ছাত্রী নির্যাতনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩ জুলাই ছাত্র অভ্যূত্থানে নেতৃত্ব দেন তাসলিমা আখতার।

হাসান মারুফ রুমী
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
ছাত্র ফেডারেশন যুক্ত হন ১৯৯২ সালে। ছাত্র রাজনীতি যুক্ত হওয়ার আগেই স্কুল জীবনে পাড়ার ছেলে মেয়েদের সংগঠিত করে নানান ধরনের সামাজিক কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। চট্টগ্রামে ছাত্র ফেডারেশনের কাজ এবং পরবর্তীতে গণসংহতি আন্দোলনের কাজ গড়ে ওঠে তাঁর হাত ধরেই।

মনির উদ্দীন পাপ্পু
সদস্য, রাজনৈতি পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
ঢাকার সন্তান মনির উদ্দীন পাপ্পু ১৯৯৩ সালে যুক্ত হন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাথে। স্কুল জীবন থেকেই যুক্ত ছিলেন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে। দায়িত্ব পালন করেছেন ঢাকা মহানগর ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি এবং ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে।

জুলহাসনাইন বাবু
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৯৮ সালে বেতন ফি বিরোধী আন্দোলনে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল তখন তিনি প্রথম বর্ষে ভর্তি হন এবং যুক্ত হয়ে যান আন্দোলনে একইসাথে যুক্ত হয়ে পরেন ছাত্র ফেডারেশনের সাথেও। এরপর থেকে ২০০৮ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বিদায় নেয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত সকল আন্দোলন সংগ্রামে যুক্ত থেকেছেন সামনের কাতারে থেকে।

জুলহাসনাইন বাবু
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৯৮ সালে বেতন ফি বিরোধী আন্দোলনে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল তখন তিনি প্রথম বর্ষে ভর্তি হন এবং যুক্ত হয়ে যান আন্দোলনে একইসাথে যুক্ত হয়ে পরেন ছাত্র ফেডারেশনের সাথেও। এরপর থেকে ২০০৮ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বিদায় নেয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত সকল আন্দোলন সংগ্রামে যুক্ত থেকেছেন সামনের কাতারে থেকে।

মনির উদ্দীন পাপ্পু
সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
ঢাকার সন্তান মনির উদ্দীন পাপ্পু ১৯৯৩ সালে যুক্ত হন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাথে। স্কুল জীবন থেকেই যুক্ত ছিলেন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের সাথে। দায়িত্ব পালন করেছেন ঢাকা মহানগর ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি এবং ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে।

দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।

তাসলিমা আখতার
সদস্য, রাজনৈতিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি
১৯৬৯ সালে তিনি বরিশালে শ্রমিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের ঢেউ এসে লাগে বরিশালে। তিনিও অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের তীব্রতা ও বিশালতা তাঁর রাজনীতির প্রজ্ঞা ও উপলব্ধিকে আরো শানিত করে। ৭১ সালে তরুণ যোদ্ধ হিসেবে ঝাঁপিয়ে পরেন মুক্তিযুদ্ধে। ৯ নাম্বার সেক্টরের অধীনে পেয়ারা বাগানে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।