Privacy policy | customer support | FAQ
১৯৯৮ সালে বেতন ফি বিরোধী আন্দোলনে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল তখন তিনি প্রথম বর্ষে ভর্তি হন এবং যুক্ত হয়ে যান আন্দোলনে একইসাথে যুক্ত হয়ে পরেন ছাত্র ফেডারেশনের সাথেও। এরপর থেকে ২০০৮ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বিদায় নেয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত সকল আন্দোলন সংগ্রামে যুক্ত থেকেছেন সামনের কাতারে থেকে।
ছাত্র রাজনীতি থেকে বিদায় নিয়ে যুক্ত হন গার্মেন্ট শ্রমিকদের আন্দোলনে। বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতি গড়ে তোলার পেছনে তাঁর ভূমিকা অন্যতম। ২০১০, ২০১৩, ২০১৬ ও ২০১৮-২০১৯ সালের শ্রমিক আন্দোলনে গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি নেতৃত্বমূলক ভূমিকা রাখেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অবস্থাতেই তিনি জন্মস্থান পাবনা জেলার বেড়া উপজেলায় তাঁত শ্রমিক, চাতাল শ্রমিক, কৃষক ও ছাত্রদের আন্দোলনে পাশে থেকে নেতৃত্ব দেয়া ও সংগঠন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে উদ্যোগী ভূমিক গ্রহণ করেন।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনা-১ আসন থেকে গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থী হিসেবে প্রতিন্দ্বীতা করেন এবং সাধারণ মানুষ ও ভোটার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন।
১৯৯৮ সালে বেতন ফি বিরোধী আন্দোলনে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল তখন তিনি প্রথম বর্ষে ভর্তি হন এবং যুক্ত হয়ে যান আন্দোলনে একইসাথে যুক্ত হয়ে পরেন ছাত্র ফেডারেশনের সাথেও। এরপর থেকে ২০০৮ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বিদায় নেয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠিত সকল আন্দোলন সংগ্রামে যুক্ত থেকেছেন সামনের কাতারে থেকে।
ছাত্র রাজনীতি থেকে বিদায় নিয়ে যুক্ত হন গার্মেন্ট শ্রমিকদের আন্দোলনে। বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতি গড়ে তোলার পেছনে তাঁর ভূমিকা অন্যতম। ২০১০, ২০১৩, ২০১৬ ও ২০১৮-২০১৯ সালের শ্রমিক আন্দোলনে গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি নেতৃত্বমূলক ভূমিকা রাখেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অবস্থাতেই তিনি জন্মস্থান পাবনা জেলার বেড়া উপজেলায় তাঁত শ্রমিক, চাতাল শ্রমিক, কৃষক ও ছাত্রদের আন্দোলনে পাশে থেকে নেতৃত্ব দেয়া ও সংগঠন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে উদ্যোগী ভূমিক গ্রহণ করেন।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনা-১ আসন থেকে গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থী হিসেবে প্রতিন্দ্বীতা করেন এবং সাধারণ মানুষ ও ভোটার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন।